কিছু কথা
Oral Contraceptive Pill (মৌখিক গর্ভনিরোধক বড়ি) বর্তমান যুগের অতি পরিচিত একটি আলোচ্য বিষয়। এটি ১৯৬০ সালের দিকে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে। কেননা সেই সময়ে প্রমানিত হয় যে এটি জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধে সাহায্য করে। এটির ব্যবহার ও খুবই সহজ যার দরুন সর্বাধিক পরিমানে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু অন্যান্য সকল মৌখিক ওষুধ এর মত এর ও কিছু খারাপ দিক আছে।
কীভাবে কাজ করে?
সধারনত, নারীরা গর্ভবতী হয় যখন তাদের ওভারি থেকে ওভাম নিঃসৃত হয় এবং তা পুরুষের শুক্রাণু দ্বারা নিষিক্ত হয়। এই নিষিক্ত ওভাম গিয়ে জরায়ুতে লেগে থাকে। এখান থেকে সে সকল পুষ্টি গ্রহন করে এবং দেহ গঠন করে। নারীর শরীরের হরমোন ওভাম নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে এবং শরীরকে নিষিক্ত ওভাম ধারনের জন্য সহায়ক করে তোলে।
গর্ভনিরোধক বড়ি সমূহে খুব সূক্ষ্ম পরিমানে বাহ্যিক ভাবে তৈরি ইস্ট্রজেন এবং প্রজেন্তিন হরমোন থাকে। ইস্ট্রজেন জরায়ু থেকে ওভাম নিঃসরণ বন্ধ করে। আবার ইস্ট্রজেন এবং
প্রজেন্তিন হরমোন উভয়ই সার্ভিকাল মিউকাস মতা করে দেয়। ফলে শুক্রানু সমুহের ওভাম খুঁজে পেতে সমস্যা হয়। এছাড়া এটি জরায়ুতে আস্তরণ সৃষ্টি করে ফলে ওভাম রোপণ হতে পারেনা।
সুবিধা সমুহ
- ৯৯% জন্ম নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
- অকাল গর্ভধারণ থেকে মুক্তি।
- পরিবারের সদস্য সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ।
- জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার নিয়ন্ত্রণ।
- ক্যান্সার প্রতিরোধ করে, যেমন- ওভারিয়ান, এন্ডমেট্রিয়াল।
- জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি মাসিক রক্তপাত কমাতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
মৌখিক গর্ভনিরোধক বড়ি খেলেই যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেবে তা কিন্তু নয়। তবে অনেক সময় অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নির্দিষ্ট নয়।
- ডিপ্রেশন বা অন্যান্য মানসিক পরিবর্তন
- মাইগ্রেন
- স্তন ফোলা
- মাসিক এর সময় অতিরিক্ত রক্তপাত
- উচ্চ রক্তচাপ
- ওজন বৃদ্ধি
- পা সংকোচন
- পা ব্যথা
- পা কিংবা পা এর পাতা ফোলা
- শ্বাসকষ্ট
- বুকে তীক্ষ্ণ ব্যাথা
- রক্তযুক্ত কাশি
- হটাৎ দৃষ্টি শক্তি কমে যায়
- হাত বা পায়ের দুর্বলতা বা অসাড়তা
- প্রচন্ড মাথা ব্যাথা
- চোখ বা ত্বক হলুদ হয়ে যায়
- গাঢ় প্রস্রাব
- উপরের অংশে ডানদিকে পেটে ব্যথা
- ফুসকুড়ি
- আমবাত
- চুলকানি
পরামর্শ
ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী সেবন শুরু করতে হবে এবং ওপরের যেকোনো একটি লক্ষন দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।
Oral Contraceptive Pill (মৌখিক গর্ভনিরোধক বড়ি) বর্তমান যুগের অতি পরিচিত একটি আলোচ্য বিষয়। এটি ১৯৬০ সালের দিকে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে। কেননা সেই সময়ে প্রমানিত হয় যে এটি জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধে সাহায্য করে। এটির ব্যবহার ও খুবই সহজ যার দরুন সর্বাধিক পরিমানে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু অন্যান্য সকল মৌখিক ওষুধ এর মত এর ও কিছু খারাপ দিক আছে।
কীভাবে কাজ করে?
সধারনত, নারীরা গর্ভবতী হয় যখন তাদের ওভারি থেকে ওভাম নিঃসৃত হয় এবং তা পুরুষের শুক্রাণু দ্বারা নিষিক্ত হয়। এই নিষিক্ত ওভাম গিয়ে জরায়ুতে লেগে থাকে। এখান থেকে সে সকল পুষ্টি গ্রহন করে এবং দেহ গঠন করে। নারীর শরীরের হরমোন ওভাম নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে এবং শরীরকে নিষিক্ত ওভাম ধারনের জন্য সহায়ক করে তোলে।
গর্ভনিরোধক বড়ি সমূহে খুব সূক্ষ্ম পরিমানে বাহ্যিক ভাবে তৈরি ইস্ট্রজেন এবং প্রজেন্তিন হরমোন থাকে। ইস্ট্রজেন জরায়ু থেকে ওভাম নিঃসরণ বন্ধ করে। আবার ইস্ট্রজেন এবং
প্রজেন্তিন হরমোন উভয়ই সার্ভিকাল মিউকাস মতা করে দেয়। ফলে শুক্রানু সমুহের ওভাম খুঁজে পেতে সমস্যা হয়। এছাড়া এটি জরায়ুতে আস্তরণ সৃষ্টি করে ফলে ওভাম রোপণ হতে পারেনা।
সুবিধা সমুহ
- ৯৯% জন্ম নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
- অকাল গর্ভধারণ থেকে মুক্তি।
- পরিবারের সদস্য সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ।
- জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার নিয়ন্ত্রণ।
- ক্যান্সার প্রতিরোধ করে, যেমন- ওভারিয়ান, এন্ডমেট্রিয়াল।
- জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি মাসিক রক্তপাত কমাতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
মৌখিক গর্ভনিরোধক বড়ি খেলেই যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেবে তা কিন্তু নয়। তবে অনেক সময় অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নির্দিষ্ট নয়।
- ডিপ্রেশন বা অন্যান্য মানসিক পরিবর্তন
- মাইগ্রেন
- স্তন ফোলা
- মাসিক এর সময় অতিরিক্ত রক্তপাত
- উচ্চ রক্তচাপ
- ওজন বৃদ্ধি
- পা সংকোচন
- পা ব্যথা
- পা কিংবা পা এর পাতা ফোলা
- শ্বাসকষ্ট
- বুকে তীক্ষ্ণ ব্যাথা
- রক্তযুক্ত কাশি
- হটাৎ দৃষ্টি শক্তি কমে যায়
- হাত বা পায়ের দুর্বলতা বা অসাড়তা
- প্রচন্ড মাথা ব্যাথা
- চোখ বা ত্বক হলুদ হয়ে যায়
- গাঢ় প্রস্রাব
- উপরের অংশে ডানদিকে পেটে ব্যথা
- ফুসকুড়ি
- আমবাত
- চুলকানি
পরামর্শ
ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী সেবন শুরু করতে হবে এবং ওপরের যেকোনো একটি লক্ষন দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।
No comments:
Post a Comment