কিছু কথা
আদর্শগত ভাবে, জন্ম পূর্ববর্তী যত্ন গর্ভবতী হওয়ার আগে থেকে শুরু করা উচিত। আপনি যদি গর্ভধারণের পরিকল্পনা করে থাকেন তাহলে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এর পরামর্শ নিয়ে নিজের পূর্ণাঙ্গ পরীক্ষা করান। আপনি ভাল স্বাস্থ্যের অধিকারীনি কিনা এবং আপনার এমন কোন অসুস্থতা বা শারীরিক সমস্যা আছে কিনা যা গর্ভাবস্থায় প্রভাব ফেলতে পারে তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য নিয়মিত পরীক্ষা নিরীক্ষা করান। আপনি যদি কোনো অস্বাভাবিক লক্ষণ অনুভব করে থাকেন তাহলে ডাক্তার এর সাথে পরামর্শ করার উত্তম সময় এখনই ।
বিস্তারিত
আপনি ইতিমধ্যে যদি কোন রোগ যেমন, ডায়াবেটিস, হাঁপানি, উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের সমস্যা, এলার্জি, lupus (বহু শরীরের সিস্টেম প্রভাবিত করে যে জ্বালাময়ী ডিসর্ডার), বিষণ্ণতা বা অন্য কোন দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা সেবা নিয়ে থাকেন, তাহলে এটি গর্ভাবস্থায় কতটুকু প্রভাব ফেলতে পারে তার জন্য ডাক্তার এর পরামর্শ নিন।
কোন কোন ক্ষেত্রে আপনার চলমান ঔষধ পরিবর্তন করা লাগতে পারে, বিশেষ করে গর্ভধারণের প্রথম ১২ সপ্তাহে, যাতে ভ্রুনের কোন ক্ষতি না হয়। আবার আপনার বর্তমান অবস্থা এর ব্যাপারে আপনাকে বেশী সজাগ হওয়া লাগতে পারে। যেমন, যে সকল মহিলার ডায়বেটিস আছে তাদের ব্লাড গ্লুকোজ লেভেল কন্ট্রোল এ রাখতে হবে। অস্বাভাবিক মাত্রা জন্মের অপূর্ণতা বা অন্যান্য জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।
আপনি কিংবা আপনার পার্টনার কোন বংশগত রোগ বহনকারী হয়ে থাকেন তাহলে জেনেটিক কিছু পরীক্ষা করাতে পারেন।
আপনার যদি অন্য কোন অভ্যাস থেকে থাকে যেমন, অ্যালকহল বা ধূমপান করা সেক্ষেত্রে ডাক্তার এর পরামর্শ অতি জরুরী। ফলিক এসিড, ক্যালসিয়াম এবং আয়রন সমৃদ্ধ ঔষধ সেবনের জন্য পরামর্শ নিন। গর্ভধারণ করার ১-২মাস আগে আপনার prenatal ভিটামিন গ্রহণ শুরু করুন।
গর্ভাবস্থার আগে ডেন্টিস্ট এর পরামর্শ নিন এবং গর্ভাবস্থায় ১ থেকে ২ বার ডেন্টিস্ট এর কাছ থেকে দাঁত ওয়াশ করুন। কারন GUM রোগ এবং মৌখিক সংক্রমণের সাথে জন্মের সম্পর্ক আছে।
সংক্ষেপে বলা যায়,
- গর্ভ ধারনের আগে ডাক্তার এর পরামর্শ নিন।
- গর্ভধারণ করার ১-২মাস আগে আপনার prenatal ভিটামিন গ্রহণ শুরু করুন।
- ধূমপান, পানীয় বা ড্রাগ নেওয়া বন্ধ করুন।
- ডেন্টিস্ট এর পরামর্শ নিন।
- জন্মের অপূর্ণতা কমাতে পরিবেশগত ঝুকি হ্রাস করুন।
আদর্শগত ভাবে, জন্ম পূর্ববর্তী যত্ন গর্ভবতী হওয়ার আগে থেকে শুরু করা উচিত। আপনি যদি গর্ভধারণের পরিকল্পনা করে থাকেন তাহলে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এর পরামর্শ নিয়ে নিজের পূর্ণাঙ্গ পরীক্ষা করান। আপনি ভাল স্বাস্থ্যের অধিকারীনি কিনা এবং আপনার এমন কোন অসুস্থতা বা শারীরিক সমস্যা আছে কিনা যা গর্ভাবস্থায় প্রভাব ফেলতে পারে তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য নিয়মিত পরীক্ষা নিরীক্ষা করান। আপনি যদি কোনো অস্বাভাবিক লক্ষণ অনুভব করে থাকেন তাহলে ডাক্তার এর সাথে পরামর্শ করার উত্তম সময় এখনই ।
বিস্তারিত
আপনি ইতিমধ্যে যদি কোন রোগ যেমন, ডায়াবেটিস, হাঁপানি, উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের সমস্যা, এলার্জি, lupus (বহু শরীরের সিস্টেম প্রভাবিত করে যে জ্বালাময়ী ডিসর্ডার), বিষণ্ণতা বা অন্য কোন দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা সেবা নিয়ে থাকেন, তাহলে এটি গর্ভাবস্থায় কতটুকু প্রভাব ফেলতে পারে তার জন্য ডাক্তার এর পরামর্শ নিন।
কোন কোন ক্ষেত্রে আপনার চলমান ঔষধ পরিবর্তন করা লাগতে পারে, বিশেষ করে গর্ভধারণের প্রথম ১২ সপ্তাহে, যাতে ভ্রুনের কোন ক্ষতি না হয়। আবার আপনার বর্তমান অবস্থা এর ব্যাপারে আপনাকে বেশী সজাগ হওয়া লাগতে পারে। যেমন, যে সকল মহিলার ডায়বেটিস আছে তাদের ব্লাড গ্লুকোজ লেভেল কন্ট্রোল এ রাখতে হবে। অস্বাভাবিক মাত্রা জন্মের অপূর্ণতা বা অন্যান্য জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।
আপনি কিংবা আপনার পার্টনার কোন বংশগত রোগ বহনকারী হয়ে থাকেন তাহলে জেনেটিক কিছু পরীক্ষা করাতে পারেন।
আপনার যদি অন্য কোন অভ্যাস থেকে থাকে যেমন, অ্যালকহল বা ধূমপান করা সেক্ষেত্রে ডাক্তার এর পরামর্শ অতি জরুরী। ফলিক এসিড, ক্যালসিয়াম এবং আয়রন সমৃদ্ধ ঔষধ সেবনের জন্য পরামর্শ নিন। গর্ভধারণ করার ১-২মাস আগে আপনার prenatal ভিটামিন গ্রহণ শুরু করুন।
গর্ভাবস্থার আগে ডেন্টিস্ট এর পরামর্শ নিন এবং গর্ভাবস্থায় ১ থেকে ২ বার ডেন্টিস্ট এর কাছ থেকে দাঁত ওয়াশ করুন। কারন GUM রোগ এবং মৌখিক সংক্রমণের সাথে জন্মের সম্পর্ক আছে।
সংক্ষেপে বলা যায়,
- গর্ভ ধারনের আগে ডাক্তার এর পরামর্শ নিন।
- গর্ভধারণ করার ১-২মাস আগে আপনার prenatal ভিটামিন গ্রহণ শুরু করুন।
- ধূমপান, পানীয় বা ড্রাগ নেওয়া বন্ধ করুন।
- ডেন্টিস্ট এর পরামর্শ নিন।
- জন্মের অপূর্ণতা কমাতে পরিবেশগত ঝুকি হ্রাস করুন।
No comments:
Post a Comment