কিছু কথা
চোখের সংক্রমণ হল, চোখের শারীরিক ব্যাধি অথবা অসুস্থতা। এটি ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাংগাল এজেন্ট এর কারনে হয়ে থাকে। চোখের সংক্রমণ বিভিন্ন ধরনের হয়। আছে বিভিন্ন ধরনের কারন এবং চিকিৎসা। চোখের সমস্ত অংশ সংক্রমণের শিকার হতে পারে। চোখের সংক্রমণ এক বা উভয় চোখে হতে পারে এবং সব বয়সের মানুষের হতে পারে।
চোখের সংক্রমণ উপসর্গ
- চোখ লাল হয়ে যাওয়া।
- ক্রমাগত চুলকানি।
- চোখের পাতা স্তরে বিভক্ত হত্তয়া।
- অস্বস্তি।
- ঝাপসা দৃষ্টি।
- চোখে অধিক পানি থাকা।
- চোখের ক্ষরণ।
- চোখের ব্যথা।
- চোখের পাতা ফোলা।
- চোখের চারপাশ ফোলা।
চোখের সংক্রমণ সমূহ
চোখের সাধারন সংক্রমণ সমূহ,
- পিঙ্ক আই (নেত্রবর্ত্মকলার প্রদাহ)।
- চোখের আঁজনি।
- Blepharitis
- Cellulitis (চুলকানি)।
- Keratitis (পুড়ে যাওয়া)।
- Corneal Ulcer
- Trachoma (চোখের সংক্রামক ব্যাধি)।
- হারপিস ভাইরাস সিমপ্লেক্স।
- হারপিস Zoster (কোঁচদাদ)।
যে সকল সংক্রমনের কারনে চোখ জ্বালাপোড়া করে ও পুড়ে যায়,
- STDs সিফিলিস, গনোরিয়া, chlamydia, হারপিস simplex, এবং হেপাটাইটিস বি।
- যক্ষ্মা।
- কুষ্ঠব্যাধি।
- Lyme রোগ।
- Acanthamoeba - একটি সাধারণ পরজীবী.
- কাঁকড়া উকুন (ছোট ছোট উকুন যা চোখের পাপড়ির ভিতরে বাস করে এবং তা খালি চোখে দেখা যায় না)।
- এপস্টাইন-বার ভাইরাস।
- মাম্পস্, হাম, ইনফ্লুয়েঞ্জা, অথবা কোমর কুঁচকি - দাদ।
- Onchocerciasis (নদী অন্ধত্ব)।
- Sarcoidosis - এই অবস্থার কারণ স্পষ্ট নয়, কিন্তু এটা একটি সংক্রমণের কারণে হতে পারে.
- Mycosis (ফাংগাল সংক্রমণের সাধারণ নাম) - Candida, thrush সৃষ্টি করে। ৬০ টির ও অধিক সংক্রমণকারী ছত্রাক এর একটি।
রেটিনা এবং চোখের ভিতরে ক্ষতি করতে পারে এমন সংক্রমণ সমূহ,
- সিফিলিস (উপদংশ রোগ)।
- যক্ষ্মা।
- toxoplasmosis
- Sarcoidosis
- Herpes simplex
- Varicella Zoster (কোমর, কুঁচকি ইত্যাদি জায়গার কোঁচ - দাদ এবং Chickenpox)
- গনোরিয়া.
- Histoplasmosis
- Cytomegalovirus (সুস্থ মানুষের এই রোগ হয়না তবে যাদের AIDS আছে তাদের অন্ধত্তের দিকে ঠেলে দেয়)
সংক্রমণ থেকে বাঁচার উপায়
- হাত ভালভাবে ধৌত করা, অন্য কোন সংক্রমণ থেকে বাঁচার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ উপায় এটি।
- চোখের চারপাশে ঔষধ বা মেকআপ ব্যবহার করলে চোখে হাত দেওয়া থেকে বিরত থাকা এবং ব্যবহার এর পূর্বে ও পরে হাত ভাবভাবে ধৌত করা।
- চোখের মেকআপ না করা, ব্যবহার করলে ও কারও সাথে তা শেয়ার না করা।
- গামছা, ধোয়া কাপর, লেন্স ইত্যাদি শেয়ার না করা।
- আক্রান্ত হলে লেন্স ব্যবহার থেকে বিরত থাকা।
- চোখের ঔষধ কারও সাথে শেয়ার না করা।
- সর্বদা ঝড়ো, গরম ধূলিমলিন,় কঠোর পরিবেশ থেকে চোখ রক্ষা করা।
- রাসায়নিক পদার্থের কাছাকাছি থাকলে নিরাপত্তা চশমা বা গগলস ব্যবহার করা।
- পরিমান মত ফল ও শাকসবজি খাওয়া।
- কম্পিউটার এ অধিক সময় কাজ করতে হলে প্রতি ঘণ্টায় ৫-১০ মিনিট বিরতি নেওয়া উচিত।
চিকিৎসা
ওপরের লক্ষন সমুহ দেখা দিলে দ্রুত বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এর পরামর্শ নিন। এছাড়া নিম্নক্ত কারন সমূহের জন্য ডাক্তার এর পরামর্শ নিন,
- চিকিৎসার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কোন উন্নতি না হলে,
- চিকিৎসার পর আরও খারাপ হলে,
- চিকিৎসার ছাড়া ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে না কমলে।
চোখের সংক্রমণ হল, চোখের শারীরিক ব্যাধি অথবা অসুস্থতা। এটি ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, বা ফাংগাল এজেন্ট এর কারনে হয়ে থাকে। চোখের সংক্রমণ বিভিন্ন ধরনের হয়। আছে বিভিন্ন ধরনের কারন এবং চিকিৎসা। চোখের সমস্ত অংশ সংক্রমণের শিকার হতে পারে। চোখের সংক্রমণ এক বা উভয় চোখে হতে পারে এবং সব বয়সের মানুষের হতে পারে।
চোখের সংক্রমণ উপসর্গ
- চোখ লাল হয়ে যাওয়া।
- ক্রমাগত চুলকানি।
- চোখের পাতা স্তরে বিভক্ত হত্তয়া।
- অস্বস্তি।
- ঝাপসা দৃষ্টি।
- চোখে অধিক পানি থাকা।
- চোখের ক্ষরণ।
- চোখের ব্যথা।
- চোখের পাতা ফোলা।
- চোখের চারপাশ ফোলা।
চোখের সংক্রমণ সমূহ
চোখের সাধারন সংক্রমণ সমূহ,
- পিঙ্ক আই (নেত্রবর্ত্মকলার প্রদাহ)।
- চোখের আঁজনি।
- Blepharitis
- Cellulitis (চুলকানি)।
- Keratitis (পুড়ে যাওয়া)।
- Corneal Ulcer
- Trachoma (চোখের সংক্রামক ব্যাধি)।
- হারপিস ভাইরাস সিমপ্লেক্স।
- হারপিস Zoster (কোঁচদাদ)।
যে সকল সংক্রমনের কারনে চোখ জ্বালাপোড়া করে ও পুড়ে যায়,
- STDs সিফিলিস, গনোরিয়া, chlamydia, হারপিস simplex, এবং হেপাটাইটিস বি।
- যক্ষ্মা।
- কুষ্ঠব্যাধি।
- Lyme রোগ।
- Acanthamoeba - একটি সাধারণ পরজীবী.
- কাঁকড়া উকুন (ছোট ছোট উকুন যা চোখের পাপড়ির ভিতরে বাস করে এবং তা খালি চোখে দেখা যায় না)।
- এপস্টাইন-বার ভাইরাস।
- মাম্পস্, হাম, ইনফ্লুয়েঞ্জা, অথবা কোমর কুঁচকি - দাদ।
- Onchocerciasis (নদী অন্ধত্ব)।
- Sarcoidosis - এই অবস্থার কারণ স্পষ্ট নয়, কিন্তু এটা একটি সংক্রমণের কারণে হতে পারে.
- Mycosis (ফাংগাল সংক্রমণের সাধারণ নাম) - Candida, thrush সৃষ্টি করে। ৬০ টির ও অধিক সংক্রমণকারী ছত্রাক এর একটি।
রেটিনা এবং চোখের ভিতরে ক্ষতি করতে পারে এমন সংক্রমণ সমূহ,
- সিফিলিস (উপদংশ রোগ)।
- যক্ষ্মা।
- toxoplasmosis
- Sarcoidosis
- Herpes simplex
- Varicella Zoster (কোমর, কুঁচকি ইত্যাদি জায়গার কোঁচ - দাদ এবং Chickenpox)
- গনোরিয়া.
- Histoplasmosis
- Cytomegalovirus (সুস্থ মানুষের এই রোগ হয়না তবে যাদের AIDS আছে তাদের অন্ধত্তের দিকে ঠেলে দেয়)
সংক্রমণ থেকে বাঁচার উপায়
- হাত ভালভাবে ধৌত করা, অন্য কোন সংক্রমণ থেকে বাঁচার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ উপায় এটি।
- চোখের চারপাশে ঔষধ বা মেকআপ ব্যবহার করলে চোখে হাত দেওয়া থেকে বিরত থাকা এবং ব্যবহার এর পূর্বে ও পরে হাত ভাবভাবে ধৌত করা।
- চোখের মেকআপ না করা, ব্যবহার করলে ও কারও সাথে তা শেয়ার না করা।
- গামছা, ধোয়া কাপর, লেন্স ইত্যাদি শেয়ার না করা।
- আক্রান্ত হলে লেন্স ব্যবহার থেকে বিরত থাকা।
- চোখের ঔষধ কারও সাথে শেয়ার না করা।
- সর্বদা ঝড়ো, গরম ধূলিমলিন,় কঠোর পরিবেশ থেকে চোখ রক্ষা করা।
- রাসায়নিক পদার্থের কাছাকাছি থাকলে নিরাপত্তা চশমা বা গগলস ব্যবহার করা।
- পরিমান মত ফল ও শাকসবজি খাওয়া।
- কম্পিউটার এ অধিক সময় কাজ করতে হলে প্রতি ঘণ্টায় ৫-১০ মিনিট বিরতি নেওয়া উচিত।
চিকিৎসা
ওপরের লক্ষন সমুহ দেখা দিলে দ্রুত বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এর পরামর্শ নিন। এছাড়া নিম্নক্ত কারন সমূহের জন্য ডাক্তার এর পরামর্শ নিন,
- চিকিৎসার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কোন উন্নতি না হলে,
- চিকিৎসার পর আরও খারাপ হলে,
- চিকিৎসার ছাড়া ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে না কমলে।
No comments:
Post a Comment