কিছু কথা
যখন কোন অঙ্গ শরীর দ্বারা বিস্মৃত হয, তখন আমরা বিপদে পড়ি। Ischemic Heart Disease এর দ্বারা ঠিক এই কাজটিই ঘটে। Ischemic মানে হল, কোন অঙ্গ (যেমন হার্ট) যথেষ্ট পরিমান রক্ত এবং অক্সিজেন প্রাপ্ত না হওয়া। হার্ট এর কোন ধমনী যা অক্সিজেন এবং রক্ত বহন করে আনে তা ব্লক হলে এই রোগ দেখা দেয়। এটি খুবই মারাত্মক একটি সমস্যা। সময় মত চিকিৎসা না করা হলে হার্ট ফেইল বা মৃত্যু অ হতে পারে। প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ১ জন এই রোগে আক্রান্ত হয় এবং তার বেশীরভাগ ই মধ্য বয়স্ক বা পূর্ণ বয়স্ক পুরুষ। তবে মহিলা দের খুশি হওয়ার কোন কারন নেই কেননা এটা তাদের ও হতে পারে। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং স্থূলতা যাদের আছে তদের এই রোগের ঝুকি বেশি। এটি প্রতিরোধ করার সব থেকে ভাল উপায় হল, নিজের প্রতি যত্নশীল হওয়া এবং কোন অঙ্গ দুর্বল হয়ে পরছে কিনা খেয়াল রাখা।
লক্ষণ ও উপসর্গ
Ischemic Heart Disease বিশেষ করে প্রাথমিক পর্যায়ে, নীরব হতে পারে। এর মানে হল কোন প্রকার লক্ষন ছারা ও এটি হতে পারে। এই কারনে এটি দীর্ঘদিন যাবত ধরা না পরেও থাকতে পারে। নিম্নলিখিত যে কোন সমস্যার সাথে দেখা দিতে পারে।
- ঠান্ডা আবহাওয়া বা উদ্যম মানসিক পরিস্থিতিতে বুকে তীব্র ব্যাথা অনুভব করা।
- শ্বাস প্রশ্বাস এ সমস্যা।
- গলা বা বুক জ্বালাপোড়া।
কারণসমূহ
- প্রধানত ধূমপান, ডায়াবেটিস মেলিটাস এবং কলেস্টেরলের মাত্রা বেশী হলে ঝুঁকি বেশী থাকে।
- হাইপারটেনশন
- জেনেটিক এবং বংশগত কারণে
- কঠিন চাপ বা ধকল বা জোরাজুরি।
- নিয়মিত ব্যায়াম না করা
চিকিৎসা
- জৈব নাইট্রেট ঃ জৈব নাইট্রেট মসৃণ পেশীকে শিথিল করে।
- বিটা ব্লকার ঃ বিটা ব্লকার কার্ডিয়াক কাজ এবং O2-খরচ হ্রাস করে।
- ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার ঃ ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার পেশী রিলাক্স এর মাধ্যমে রক্তচাপ কমাতে কাজ করে।
- স্টয়াটিন ঃ স্টয়াটিন কলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে ব্যবহার করা হয়।
- এসপিরিন ঃ রোগীদের মাওকার্দিয়াল ইনফার্কশন (কলাবিনষ্টি) ঝুঁকি হ্রাস করে।
- জীবনধারা পরিবর্তন ঃ ধূমপান বন্ধ করা, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, ব্যায়াম এবং ফিটনেস।
- সার্জারি এবং অন্যান্য পদ্ধতি ঃ Coronary angioplasty, Coronary artery bypass graft, হার্ট ট্রান্সপ্লান্ট।
যখন কোন অঙ্গ শরীর দ্বারা বিস্মৃত হয, তখন আমরা বিপদে পড়ি। Ischemic Heart Disease এর দ্বারা ঠিক এই কাজটিই ঘটে। Ischemic মানে হল, কোন অঙ্গ (যেমন হার্ট) যথেষ্ট পরিমান রক্ত এবং অক্সিজেন প্রাপ্ত না হওয়া। হার্ট এর কোন ধমনী যা অক্সিজেন এবং রক্ত বহন করে আনে তা ব্লক হলে এই রোগ দেখা দেয়। এটি খুবই মারাত্মক একটি সমস্যা। সময় মত চিকিৎসা না করা হলে হার্ট ফেইল বা মৃত্যু অ হতে পারে। প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ১ জন এই রোগে আক্রান্ত হয় এবং তার বেশীরভাগ ই মধ্য বয়স্ক বা পূর্ণ বয়স্ক পুরুষ। তবে মহিলা দের খুশি হওয়ার কোন কারন নেই কেননা এটা তাদের ও হতে পারে। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং স্থূলতা যাদের আছে তদের এই রোগের ঝুকি বেশি। এটি প্রতিরোধ করার সব থেকে ভাল উপায় হল, নিজের প্রতি যত্নশীল হওয়া এবং কোন অঙ্গ দুর্বল হয়ে পরছে কিনা খেয়াল রাখা।
লক্ষণ ও উপসর্গ
Ischemic Heart Disease বিশেষ করে প্রাথমিক পর্যায়ে, নীরব হতে পারে। এর মানে হল কোন প্রকার লক্ষন ছারা ও এটি হতে পারে। এই কারনে এটি দীর্ঘদিন যাবত ধরা না পরেও থাকতে পারে। নিম্নলিখিত যে কোন সমস্যার সাথে দেখা দিতে পারে।
- ঠান্ডা আবহাওয়া বা উদ্যম মানসিক পরিস্থিতিতে বুকে তীব্র ব্যাথা অনুভব করা।
- শ্বাস প্রশ্বাস এ সমস্যা।
- গলা বা বুক জ্বালাপোড়া।
কারণসমূহ
- প্রধানত ধূমপান, ডায়াবেটিস মেলিটাস এবং কলেস্টেরলের মাত্রা বেশী হলে ঝুঁকি বেশী থাকে।
- হাইপারটেনশন
- জেনেটিক এবং বংশগত কারণে
- কঠিন চাপ বা ধকল বা জোরাজুরি।
- নিয়মিত ব্যায়াম না করা
চিকিৎসা
- জৈব নাইট্রেট ঃ জৈব নাইট্রেট মসৃণ পেশীকে শিথিল করে।
- বিটা ব্লকার ঃ বিটা ব্লকার কার্ডিয়াক কাজ এবং O2-খরচ হ্রাস করে।
- ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার ঃ ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার পেশী রিলাক্স এর মাধ্যমে রক্তচাপ কমাতে কাজ করে।
- স্টয়াটিন ঃ স্টয়াটিন কলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে ব্যবহার করা হয়।
- এসপিরিন ঃ রোগীদের মাওকার্দিয়াল ইনফার্কশন (কলাবিনষ্টি) ঝুঁকি হ্রাস করে।
- জীবনধারা পরিবর্তন ঃ ধূমপান বন্ধ করা, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, ব্যায়াম এবং ফিটনেস।
- সার্জারি এবং অন্যান্য পদ্ধতি ঃ Coronary angioplasty, Coronary artery bypass graft, হার্ট ট্রান্সপ্লান্ট।
No comments:
Post a Comment